ব্ল্যাক হেডস
ধুলোবালুর কারণে ত্বকে বেশ কিছু ধরনের সমস্যা হয়। তার মধ্যে ব্ল্যাক হেডস অন্যতম। হেডস হলে নাকের ত্বকে কালো গুঁড়ি গুঁড়ি ছোপ পড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি কমে যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার নাকরলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়।
প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
প্রতিদিন সকাল ও রাতে মাইন্ড ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক নিয়মিত শুরু থেকে পরিষ্কার করলে ব্ল্যাক হেডস হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
ভেজা ত্বকে ক্লক ওয়াইজ মুভমেন্টে স্ক্র্যাব লাগান ও ম্যাসাজ করুন। তারপর স্বাভাবিক মাত্রার পানির সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন।
স্ক্র্যাবিংয়ের
পর অল্প ময়েশ্চারাইজার লাগান। প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য মাইল্ড স্ক্র্যাব ত্বকের পক্ষে ভালো।
স্ক্র্যাব ম্যাসাজের পর ত্বক নরম হয়ে যায়। তখন চাপ দিয়ে মুছে নিলে ব্ল্যাক হেডস বের হয়ে আসে।
হালকা একটু স্টিম দিয়ে নিলে ব্ল্যাক হেডস তুলতে সহজ হয়। বাড়িতে স্টিম মেশিন না থাকলে কোনো বড় বাটিতে বা মগে গরম পানি নিয়ে মাথার চারপাশে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে গরম ভাপ নিতে পারেন। এতে লোমকূপ খুলে যাবে।
১০০ গ্রাম গোলাপ জলে ১চা চামচ কর্পূর মিশিয়ে রেখে দিন। দিনে ২/৩ বার তুলোয় এ গোলাপ জলের মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার করুন দেখবেন ব্ল্যাক ও হোয়াইট হ্যাডস থেকে মুক্তি পেয়ে গেছেন।
ধনেপাতার রস ও হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে লাগান। সকালে মুখ ধুয়ে ময়শ্চারাইজার মাখুন। এক সপ্তাহেই ব্ল্যাক হেডস অনেকটা কমবে।
সমপরিমাণ দারচিনির গুঁড়া এবং লেবুর রসের পেস্ট সারা রাত লাগিয়ে রেখে সকালে ধুয়ে নিতে পারেন। ব্ল্যাক হেডস দূর হবে।
দই, ডিম, মধু ও সামান্য পরিমাণ হলুদ এক সঙ্গে মিশিয়ে নাকের উপর লাগিয়ে রাখুন ও মিনিট দশেক পর ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে সব সময় নাকের উপর ও দু’পাশ পরিষ্কার থাকবে। সহজে কোনো ছোপ বা ব্ল্যাক হেডস হবে না।
নাকের ত্বক মসৃণ করতে ১ চামচ মধু, ১০-১২ ফোঁটা লেবুর রস, ২ চামচ গাজরের রস ও ১ চামচ বেসন এক সঙ্গে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
ধুলোবালুর কারণে ত্বকে বেশ কিছু ধরনের সমস্যা হয়। তার মধ্যে ব্ল্যাক হেডস অন্যতম। হেডস হলে নাকের ত্বকে কালো গুঁড়ি গুঁড়ি ছোপ পড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি কমে যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার নাকরলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়।
প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
প্রতিদিন সকাল ও রাতে মাইন্ড ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক নিয়মিত শুরু থেকে পরিষ্কার করলে ব্ল্যাক হেডস হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
ভেজা ত্বকে ক্লক ওয়াইজ মুভমেন্টে স্ক্র্যাব লাগান ও ম্যাসাজ করুন। তারপর স্বাভাবিক মাত্রার পানির সাহায্যে ধুয়ে ফেলুন।
স্ক্র্যাবিংয়ের
স্ক্র্যাব ম্যাসাজের পর ত্বক নরম হয়ে যায়। তখন চাপ দিয়ে মুছে নিলে ব্ল্যাক হেডস বের হয়ে আসে।
হালকা একটু স্টিম দিয়ে নিলে ব্ল্যাক হেডস তুলতে সহজ হয়। বাড়িতে স্টিম মেশিন না থাকলে কোনো বড় বাটিতে বা মগে গরম পানি নিয়ে মাথার চারপাশে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে গরম ভাপ নিতে পারেন। এতে লোমকূপ খুলে যাবে।
১০০ গ্রাম গোলাপ জলে ১চা চামচ কর্পূর মিশিয়ে রেখে দিন। দিনে ২/৩ বার তুলোয় এ গোলাপ জলের মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার করুন দেখবেন ব্ল্যাক ও হোয়াইট হ্যাডস থেকে মুক্তি পেয়ে গেছেন।
ধনেপাতার রস ও হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে লাগান। সকালে মুখ ধুয়ে ময়শ্চারাইজার মাখুন। এক সপ্তাহেই ব্ল্যাক হেডস অনেকটা কমবে।
সমপরিমাণ দারচিনির গুঁড়া এবং লেবুর রসের পেস্ট সারা রাত লাগিয়ে রেখে সকালে ধুয়ে নিতে পারেন। ব্ল্যাক হেডস দূর হবে।
দই, ডিম, মধু ও সামান্য পরিমাণ হলুদ এক সঙ্গে মিশিয়ে নাকের উপর লাগিয়ে রাখুন ও মিনিট দশেক পর ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে সব সময় নাকের উপর ও দু’পাশ পরিষ্কার থাকবে। সহজে কোনো ছোপ বা ব্ল্যাক হেডস হবে না।
নাকের ত্বক মসৃণ করতে ১ চামচ মধু, ১০-১২ ফোঁটা লেবুর রস, ২ চামচ গাজরের রস ও ১ চামচ বেসন এক সঙ্গে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।